কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ।
ঢাকায় নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার- ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের সামনে যে স্থানে পুলিশ গুলি বর্ষণ করেছিল সেই স্থানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিল।
শহীদ মিনারটির ডিজাইনার ছিলেন- ডা. বদরুল আলম।
শহীদ মিনারটি উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউরের পিতা মৌলভী মাহবুবুর রহমান (২৪ ফেব্রুয়ারি)।
বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের (১৯৫৭) ডিজাইনার- হামিদুর রহমান।
২০১০ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজের ২য় তলায় ভাষা আন্দোলনের জাদুঘর উদ্বোধন করেন।

Content added By

Tamanna

#.
স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটে কোন ছবি ছিল?

সোনা মসজিদ

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

জাতীয় স্মৃতিসৌধ

লালবাগ কেল্লা

সাধারণ জ্ঞান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

#.
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনারের নকশাকারী-

শিল্পী মুর্তজা বশীর

শিল্পী মৃণাল হক

শিল্পী নিতুন কুন্ডূ

শিল্পী ফনিভূষণ

সাধারণ জ্ঞান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

#.
জাতীয় শহীদ মিনারের স্থপতি কে ?

এম.এ.জি.ওসমানী

হামিদুর রহমান

তাজউদ্দীন আহমেদ

কাদের সিদ্দীকি

সাধারণ জ্ঞান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

#.
স্বাধীনতার পর প্রকাশিত প্রথম স্মারক ডাকটিকেটে কিসের ছবি ছিল?

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

দোয়েল পাখি

শাপলা ফুল

ষাট গম্বুজ মসজিদ

সাধারণ জ্ঞান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

#. স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকিটে কোন ছবি ছিল?

জাতীয় স্মৃতিসৌধ

লালবাগের কেল্লা

সোনা মসজিদ

শহিদ মিনার

সাধারণ জ্ঞান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

View more questions

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ

১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের মুজিবনগরে প্রবাসী সরকার শপথ গ্রহন করে।
এই ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ১৯৮৭ সালের ১৭ এপ্রিল এখানে উদ্বোধন করা হয় মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ।
স্মৃতিসৌধটির ডিজাইনের নকশা করেন স্থপতি- তানভীর করিম।

Content added By

Tamanna

রায়েরবাজার বধ্যভূমি

ঢাকার পশ্চিমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশেই এই স্মৃতিসৌধটি অবস্থিত ।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দেশের প্রখ্যাত সন্তানদের হত্যা করে এই স্থানে পরিত্যক্ত ইটের ভাটার পশ্চাতে ফোলে রাখা হয়েছিল।
এই সকল সূর্য সন্তানদের স্মরণে ইটের ভাটার আদলে এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।
এর স্থপতি ছিলেন ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি।

Content added By

Tamanna

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী নির্বিচারে এদেশের সূর্যসন্তানদের হত্যা করে গণকবর দেয়।
১৯৭২ সালের ২২ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ সৌধটি উদ্বোধন করেন।
এর স্থপতি মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি

Content added || updated By

Tamanna

শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন

শিখা অনির্বাণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ।
ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় এটি অবস্থিত।
যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈনিকদের স্মৃতিকে জাতির জীবনে চির উজ্জ্বল করে রাখার জন্য এই স্মৃতিস্তম্ভে সার্বক্ষণিকভাবে শিখা প্রজ্জ্বলন করে রাখা হয়।
শিখা চিরন্তন রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত একটি স্মরণ স্থাপনা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্থানটিতে দাড়িয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করেন।

Content added By

Tamanna

#.
মুক্তিযুদ্ধেরস্মারক'শিখাচিরন্তন'অবস্থি('Shikha Chiranton', a symbol of the liberation war is located at)

ঢাকা সেনানিবাসে ( Dhaka Cantonment )

গাজীপুরে (Gazipur)

মেহেরপুরে (Meherpur)

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (Suhrawardy Uddyan )

সাধারণ জ্ঞান শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন

#. 'শিখা চিরন্তন' কোথায় অবস্থিত?

ঢাকা সেনানিবাসে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

রমনা পার্কে

জাতীয় উদ্যানে

সাধারণ জ্ঞান শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন

#. শিখা চিরন্তন কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে?

ঢাকার চন্দ্রিমা উদ্যানে

ঢাকার বলধা গার্ডেনে

রাজারবাগ পুলিশ লাইনে

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

সাধারণ জ্ঞান শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন

View more questions

জাগ্রত চৌরঙ্গী

মহান মুক্তিযুদ্ধের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী।
মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।
শিল্পী আব্দুর রাজ্জাক জাগ্রত চৌরঙ্গীর ভাস্কর।
১৯৭৩ সালে এটি নির্মাণ করা হয়।
জয়দেবপুর চৌরাস্তার সড়কদ্বীপে দৃষ্টি নন্দন এই স্থাপত্যকর্মটি স্থাপন করা হয়।

Content added By

Tamanna

অপরাজেয় বাংলা

অপরাজেয় বাংলা ঢাবি কলাভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য।
১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
১৯৭৯ সালে এর উদ্বোধন করা হয়।
এটি নির্মাণ করেন মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ ।
কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলার নারী-পুরুষের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বিজয়ের প্রতীক।
৬ ফুট বেদির নির্মিত এ ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১২ ফুট।

Content added By

Tamanna

#. ’অপরাজেয় বাংলা’র স্থপতি কে?

জয়নুল আবেদীন

আবদুল্লাহ খালেদ

দেবদাস চক্রবর্তী

হামিদুর রহমান

সাধারণ জ্ঞান অপরাজেয় বাংলা

#. ’অপরাজেয় বাংলা’র স্থপতি কে?

জয়নুল আবেদীন

আবদুল্লাহ খালিদ

দেবদাস চক্রবর্তী

হামিদুর রহমান

সাধারণ জ্ঞান অপরাজেয় বাংলা

#. ’অপরাজেয় বাংলা’র স্থপতি কে?

জয়নুল আবেদীন

আবদুল্লাহ খালিদ

দেবদাস চক্রর্তী

হামিদুর রহমান

সাধারণ জ্ঞান অপরাজেয় বাংলা

#. ‘অপরাজেয় বাংলা’র ভাস্কর

লুই কান

নিতুন কুন্ডু

শামীম সিকদার

সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ

সাধারণ জ্ঞান অপরাজেয় বাংলা

#. ’অপরাজেয় বাংলা’ কী?

একটি পুস্তকের নাম

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী ভাস্কর্য

একটি সড়কের নাম

একটি চলচ্চিত্র

সাধারণ জ্ঞান অপরাজেয় বাংলা

View more questions

স্বোপার্জিত স্বাধীনতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি.এস.সি সড়কদ্বীপে রয়েছে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত।
১৯৮৮ সালের ২৫ মার্চ এ ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করা হয়।
ভাস্কর্যের নির্মাতা চারুকলা ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক শামীম শিকদার।

Content added By

Tamanna

স্বাধীনতা সংগ্রাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের সড়ক মোড়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়েছে।
এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ভাস্কর্য।
এ ভাস্কর্যের নির্মাতা- শামীম শিকদার।
১৯৯৯ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।
বাঙালির ইতিহাসে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত সমস্ত বীরত্বকে ধারণ করে তৈরি করা হয়েছে এ ভাস্কর্য।

Content added By

Tamanna

সংশপ্তক

জাহাঙ্গীরনগর ১৯৯০ সালের ২৬ মার্চ নির্মিত হয়েছিল- সংশপ্তক।
ভাস্কর- ছিলেন হামিদুজ্জামান খান।
অবস্থান- জাবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে সামনে এক পায়ে ভর করে দাঁড়ানো।
এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যুদ্ধে শত্রুর আঘাতে এক হাত এক পা হারিয়েও রাইফেল হাতে লড়ে যাচ্ছেন দেশ মাতৃকার বীরসন্তান।
যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনেও লড়ে যান যে অকুতোভয় বীর সেই সংশপ্তক।

Content added By

Tamanna

শাবাস বাংলাদেশ

শাবাশ বাংলাদেশ বাংলাদেশের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে অন্যতম।
এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য ।
এর স্থপতি শিল্পী নিতুন কুণ্ডু।
এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি জাহানারা ইমাম ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।

Content added By

Tamanna

বিজয়-৭১

ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য বিজয়-৭১।
মহান মুক্তি সংগ্রামে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মূর্ত প্রতীক
বিখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী শ্যামল চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে ২০০০ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয় ।

Content added By

Tamanna